সরকারি সেবাসমূহ : বিভিন্ন সরকারি ফরম, পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল, অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, অনলাইন জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, ভিজিএফ-ভিজিডি তালিকা ও নাগরিক সনদ প্রভৃতি।
জীবনজীবিকা ভিত্তিক তথ্য : কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইন ও মানবাধিকার, পর্যটন, অকৃষি উদ্যোগ প্রভৃতি। জীবনজীবিকা ভিত্তিক তথ্যভান্ডার ‘জাতীয় ই-তথ্যকোষ’ (www.infokosh.bangladesh.gov.bd) থেকে এ তথ্যসমূহ প্রদান করা হয়ে থাকে। অনলাইনের পাশাপাশি ইউআইএসসিসমূহে জাতীয় ই-তথ্যকোষের অফলাইন ভার্সনও (সিডি/ডিভিডি) রয়েছে, যাতে করে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও নিরবিচ্ছিন্ন সেবা দেওয়া সম্ভব হয়।
বানিজ্যিক সেবা: মোবাইল ব্যাংকিং (ডাচ বাংলা, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক-বিকাশ, মাকেন্টাইল ব্যাংক), ব্রিটিশ কাউন্সিলের ইংরেজী শিক্ষা, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ছবি তোলা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ইমেইল, চাকুরির তথ্য, কম্পোজ, ভিসা আবেদন ও ট্র্যাকিং, দেশে-বিদেশে ভিডিওতে কনফারেন্সিং, সচেতনতামূলক ভিডিও শো, প্রিন্টিং, স্ক্যানিং, ফটোকপি, লেমিনেটিং, ফ্লেক্সিলোড, ফোন কল করা প্রভৃতি।
এছাড়াও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড নিম্নরুপঃ
১। ২০১০ সালের ১১ই নভেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে ৪,৫০১ টি ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র উদ্বোধন ঘোষনা করেন। তারপর থেকে এ পর্যন্ত নিচের সেবাসমুহ সরকার নিশ্চিত করেছে এবং এর সুফল গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষ পেতে শুরু করেছে।
কৃষকদের জন্য সার বিতরণ,কৃষকের স্বার্থে আইপিএম ক্লাব প্রতিষ্ঠা,স্যানিটারী ল্যাট্রিন তৈরি,বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতা,প্রতিবন্দি ভাতা প্রদান,মাতৃত্বকালিন ভাতা,হতদরিদ্র ভাতা,কাজের বিনিময়ে টাকা,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চেয়ার টেবিল সরবরাহ,বিল্ডিং মেরামত,গভীর-অগভীর নলকুপ স্থাপন রাস্তার ফ্লাট সোলিং স্তায় বক্স কালভার্ট নির্মাণ,রাস্তার মাটি ভরাট,বাজার উন্নযনে সংস্কার মসজিদ মাদ্রাসা ঈদগাহ মন্দিরে উন্নয়ন মূলক কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। নদী নালা ও খাল বিলের পানি নিস্কাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে।
২। বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের কল্যাণ ও অবসর সুবিধা এখন অনলাইনে ৬ মার্চ'১২ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ১০.৩০টায় বিটিভিতে সরাসরি উদ্বোধন ঘোষনা করলেন।
৩। গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষকে পাসপোর্ট অফিসের হয়রানির হাত থেকে মুক্ত করেছে সরকার।
৪। শহরে না গিয়ে গ্রামে বসে জেলা প্রসাশনের সকল কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে সরকার।
৫। শিক্ষা অফিসের,ভূমি অফিসের কাজ,পুলিশ সুপার অফিসের কাজ,মন্ত্রনালয়ের কাজসহ সকল অফিস আদালতের কাজ এখন হাতের মুঠোয় এসে গেছে ।
৬। বাংলাদেশ কারিগরি বোর্ড এর অনুমোদন-এই সরতারের অবদান। কম্পিউটার অফিস এ্যাপ্লিকেশন ও ড্যাটাব্যাজ প্রোগ্রামের আবেদনের ভিত্তিতে ২২/০৬/১২ইং তারিখ রোজ শুক্রবার বাংলাদেশ কারিগরি বোর্ড এর সহকারি পরিচালক (প্রকাশনা) মোঃ আব্দুল্লাহ আল মাবুদ এসেছিলেন নেহালপুর ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে এবং কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারের অনুমোদন প্রদান করেন।এ পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন ছেলে মেয়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন পেশায় কর্মরত আছে।
আমাদের তথ্য ত্রুটি মুক্ত নয়,এবাদেও যদি আপনাদের কোন সঠিক তথ্য জানা থাকে তাহলে ঝাঁপা ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রে এসে অথবা মেইল করে আমাদেরকে তথ্য প্রদানে সহযোগিতা দিবেন।
ঝাঁপা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার, মনিরামপুর, যশোর
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস